তিনি জলপাইগুড়িতে বারারহাট উচ্চ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা হিসাবে যোগ দিয়েছিলেন ২০২১ সালের ১৮ই ফেব্রুয়ারি।
গত রবিবার তিনি চাকরি থেকে ইস্তফা দিয়েছেন। ইস্তফা দেওয়ার কারণ হিসেবে জানিয়েছেন মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গেলেও যে ১৮৪ জনের চাকরি হয়েছিল সেই তালিকায় তার নাম থাকার কারণেই তিনি ইস্তফা দিয়েছেন।
আপনারা জানেন যে আদালতের নির্দেশ ছিল ৯ই নভেম্বরের মধ্যে এই ধরনের মেয়াদ উত্তীর্ণ যে সমস্ত চাকরি প্রার্থীরা চাকরি করছিলেন তাদেরকে হয় নিজে থেকে দিতে হবে না হলে কোর্ট পরবর্তী পদক্ষেপ করবে।
নিজে থেকে ইস্তফা দিলে ভবিষ্যতে তারা কোন সরকারি চাকরিতে বসার সুযোগ পাবেন কিন্তু কোর্ট পদক্ষেপ করলে ভবিষ্যতে কোন সরকারি চাকরিতে বসতে পারবেন না বলেও হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছিল কোর্টের পক্ষ থেকে।
গোটা বিষয়টি অবশ্যই স্কুল কর্তৃপক্ষ জানতেন না । ইস্তফা দেওয়ার পর বিষয়টি সামনে এসেছে।
এই শিক্ষিকা সসন্মানে ইস্থাফাপত্র দেওয়ায় অনেকে যেমন তার প্রশংসা করছেন অন্যদিকে নেট নাগরিকদের প্রশ্ন যারা তাকে এই কাজে লিপ্ত করলেন তাদের কেন কোনরূপ শাস্তি হবে না?