এইভাবেই দেশের একাধিক রাজ্যে ছোট-বড় কোচিং মাফিয়া এবং এডুকেশনাল কনসালটান্টগুলোর যৌথ অশুভ আঁতাতে এই ধরণের স্কুল ও সেখানকার একশ্রেণির অর্থলোভী, পেশা-অনুপযোগী তথাকথিত শিক্ষকদেরও বড় হাত আছে। এই অশুভ আঁতাতই ভাঙা দরকার সবার প্রথমে এবং কড়া নিয়ন্ত্রণ ও নজরদারি প্রয়োজন এই সমস্ত নব্য শিক্ষা-মাফিয়াদের বিরুদ্ধে। এই মাফিয়ারাজ এর আগেও নিশ্চিতরূপে এই ধরনের কাজে লিপ্ত থেকেছে এবং লক্ষ লক্ষ পরীক্ষার্থীর ভবিষ্যৎ ও তাদের আশা আকাংশা কে শেষ করে দিয়েছে।
এর সূত্রপাত নিশ্চিত আজ বা এবছর ই প্রমথ নয়। এরকম একটা সিস্টেমেটিক ফ্রড একদিনে করা সম্ভব নয়। আর এই ধরনের ঘটনাকে নির্মূল করতেই হবে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কথা ভেবে।
তার সাথে প্রয়োজন বিত্তবান লোভী অভিভাবকদের বিরুদ্ধে কড়া আইনি ব্যবস্থা, যারা তাদের সন্তানের প্রতি অপত্য স্নেহে বেআইনিভাবে অর্থ জোগাচ্ছেন এই সমস্ত শিক্ষা-মাফিয়াদের এবং পরিণামে ভুগতে হচ্ছে মেধাবি ও সাধারণ ঘরের ছাত্রছাত্রী এবং তাদের অভিভাবকদের।
প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সরকারি মদত ছাড়া এই ধরনের দুর্নীতি প্রায় অসম্ভব। সেক্ষেত্রে সরকার ওই ধরনের দুর্নীতির দায় এড়াতে পারে না।
ভবিষ্যতে আদতেও এই ধরনের দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের কোন শাস্তি হয় কিনা সেটাই দেখার।
https://seo18.su/
Your comment is awaiting moderation.